ঠান্ডা আলু ছবি: কালেক্টড(collected) |
ঠান্ডা আলুর বিশেষত্ব হচ্ছে, এটা কাঁচাই খাওয়া যায় এবং খুব স্বাদের। বেশ ঠান্ডা। চামড়া বা বাকল ছিলে কাঁচা খাওয়া হয়। আবার পাহাড়িরা কেউ কেউ শুটকি দিয়ে রান্না করেও খায়।
আঁশযুক্ত এই আলু ডায়বেটিস রোগীর জন্য খুব উপকারী। এবং এতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকে।
উচ্চ শিক্ষার পাঠ্য বিষয়গুলো অনলাইনে সহজলভ্য করেছে ব্লগ সহজপড়া
ঠান্ডা আলুর মৌসুম সাধারণত ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত। পাহাড়ি বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর লোকেরা জুমে এই আলু চাষ করে থাকেন। জুমে ধান চাষের পাশাপাশি আলুর বীজ বপন করা হয়। ধান উঠে গেলে আলুর গাছগুলো বাড়তে থাকে। আলু বড় হলে মাটি ফাটতে শুরু করে। এসময় আলুগুলো সংগ্রহ করা হয়। পার্বত্য জেলাগুলোতে এক গোছা ৪০-৫০ টাকা দরে পাওয়া যায়। ক্ষেত্রবিশেষে তা ৬০-৭০ টাকার মত হয়ে যায়। পার্বত্য তিন জেলা ছাড়াও কক্সবাজার, সিলেট ও ময়মনসিংহে ঠান্ডা আলু পাওয়া যায়।
আরো পড়তে পারেন: মাছ হেবাঙ - পাহাড়ি মাছ ভর্তা
বাঁশের চোঙায় বিন্নি চাউলের পাহাড়ি পিঠা
No comments:
Post a Comment